Table Of Content (toc)
হনুমান চালিশা সম্পূর্ণ বাংলা
হনুমান চালিশা পাঠের উপকারিতা
সকালে বা সন্ধ্যায় হনুমান চালিশা পাঠ করা যেতে পারে । সকালে স্নান করে হনুমান চালিশা পাঠ করুন । আপনি যদি সন্ধ্যায় পড়তে চান তবে আপনার হাত এবং পা সঠিকভাবে ধুয়ে নিয়ে তা পাঠ করতে পারেন । কারণ এটি বিশ্বাস করা হয় যে যখন কোনও ব্যক্তি হনুমান চালিশা পাঠ করেন, তখন ভগবান হনুমান আপনার সমস্ত সমস্যার সমাধান করতে আসেন । তবে এছাড়াও হনুমান চালিশা পাঠ করলে একাধিক উপকারিতা পাওয়া যায় ।
আপনার যদি খারাপ স্বপ্ন থাকে বা অশুভ আত্মা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে হনুমান চালিশা পাঠ করা আপনার জন্য উপকারী প্রমাণিত হবে । ভগবান হনুমান আপনার ক্ষতি করতে পারে এমন মন্দ এবং আত্মা থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে। আপনার বালিশের নীচে হনুমান চালিশা রাখতে পারেন । এতে আপনি উপকার পাবেন । এর জন্য আপনি “ভূত পিশাক না আয়েভে মহাবীর যখন নাম সুনাভে” শ্লোকটি উচ্চারণ করতে পারেন । এর অর্থ হল যে ভক্ত হনুমানের নাম গ্রহণ করেন তাকে কোনও অশুভ আত্মা প্রভাবিত করতে পারে না ।
ভগবান হনুমান আপনাকে আপনার পথে আসা সমস্ত বাধা অতিক্রম করতে সাহায্য করবে । আপনি যদি পূর্ণ ভক্তি সহকারে তাঁর কাছে প্রার্থনা করেন তবে ভগবান হনুমান আপনার পথের সমস্ত বাধা সরিয়ে দেবেন এবং আপনি একটি মসৃণ জীবনযাপন করতে সক্ষম হবেন ।
প্রতিদিন সকালে হনুমান চালিশা পাঠ করলে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি আপনার মনকে আরও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতে সহায়তা করে। হনুমান চালিশা আপনার সারাদিন সুন্দর ভাবে কাটাতে সাহায্য করে ।
এটি বিশ্বাস করা হয় যে কোনও যাত্রার আগে হনুমান চালিশা পাঠ করলে ওই যাত্রায় কোনও দুর্ঘটনা ঘটে না । কথিত আছে যে ভগবান হনুমান দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করেন এবং আপনাকে নিরাপদ যাত্রার জন্য আশীর্বাদ করেন ।
হনুমান চালিশা মন্ত্র
শ্রী গুরু চরণ পদ্ম স্মরি মনে মনে ।
কোটি কোটি প্রনমিনু তাহার চরণে ।।
শ্রীরামের চরণ পদ্ম করিয়া স্মরণ ।
চতুর্বর্গ ফল যাহে লভি অনুক্ষণ ।।
বুদ্ধিহীন আমি ওহে পবন কুমার ।
ঘুচাও মনের মোর ক্লেশ ও বিকার ।।
জয় হনুমান জ্ঞান গুনের সাগর ।
জয় হে কপিশ প্রভু কৃপার সাগর ।।
শ্রীরামের দুত অতুলিত বলবান ।
অঞ্জনার পুত্র পবন পুত্র নাম ।।
বজ্ররঙ্গি মহাবীর তুমি হনুমান ।
কুমতি নাশিয়া সুমতি কর দান ।।
কাঞ্চন বরন তব তুমি হে সুরেশ ।
কর্ণে তে কুণ্ডল শভে কুঞ্চিত কেশ ।।
হাতে ব্জ্র তব আর ধ্বজা বিরাজে ।
সুন্দর মহাগদা কাঁধে সাজে ।।
অপ্রুপ দুটি বাহু অঞ্জনা নন্দন ।
মহাতেজি ও প্রতাপী পবন নন্দন ।।
বিদ্যাবান গুনবান তুমি হে চতুর ।
শ্রীরামচন্দ্রের কাজে তুমি হে আতুর ।।
সর্বদা রামের আজ্ঞা করিতে পালন ।
হৃদি মাঝে রাখ রাম সীতা ও লক্ষ্মণ ।।
সূক্ষ্ম রুপে তুমি গিয়া লঙ্কা প্রবেশিলে ।
ধরিয়া বিকট রুপ লঙ্কা দগ্ধ কৈলে ।।
ভীম রুপ ধরি তুমি অসুর সংহার।
শ্রীরাম চন্দ্রের তুমি সর্ব কাজ কর ।।
সঞ্জীবন আনি তুমি বাঁচালে লক্ষ্মণ ।
রঘুবীর হন তাহে আনন্দিত মন ।।
শ্রীরাম দিলেন তোমা আলিঙ্গন দান ।
কহিলেন তুমি ভাই ভরত সমান ।।
সহস্র বদন তব গাবে যশ খ্যাতি ।
এত বলি আলিঙ্গন করেন শ্রীপতি ।।
সনকাদি ব্রহ্মাদি যতেক দেবগন ।
নারদসারদ আদি দেব ঋষি গন ।।
যম ও কুবেরের আদি দিকপালগনে ।
কবি ও কবিদ যত আছে ত্রিভুবনে ।।
সুগ্রিবের উপকার তুমি হে করিলে ।
রাম সহ মিলাইয়া রাজপদ দিলে ।।
তোমার মন্ত্রণা বিভীষণ মানিল ।
রাবনের ভয়ে সবে কম্পমান ছিল ।।
সহস্র যোজন উরদ্ধে সূর্য দেবে দেখে ।
সুমধুর ফল বলি ধাইলে গ্রাসিতে ।।
জয় রাম বলি তুমি অসীম সাগর ।
পার হয়ে প্রবেশিলে লঙ্কার ভিতর ।।
যা কিছু দুর্গম কাজ আছে ত্রিভুবনে ।
সুগম করিলে সব তুমি রাম নামে ।।
চিরদ্বারি আছ তুমি শ্রীরামের দ্বারে ।
তব আঙ্গা বিনা কেহ প্রবেশিতে নারে ।।
শরণ লইনু প্রভু আমি যে তোমারি ।
তুমিই রক্ষক মোর আর কারে ডরি ।।
নিজ তেজ নিজে তুমি কর সম্বরন ।
তোমার হুংকারে দেখ কাঁপে ত্রিভুবন ।।
ভুত প্রেত পিশাচ কাছে আসিতে না পারে ।
মহাবীর তব নাম যেইজন স্মরে নিরন্তর ।।
সঙ্কটেতে হনুমান উদ্ধার করিবে ।
তোমার চরণে যেবা মন প্রান দিবে ।।
সর্বপরি রামচন্দ্র তপস্বী ও রাজা ।
শ্রীরামের অরিগনে তুমি দিলে সাজা ।।
তোমার চরণে যেবা মন প্রান দিবে ।
এ জীবনে সেই জন সদা সুখ পাবে ।।
প্রবল প্রতাপ তব হে বায়ু নন্দন ।
চার যুগ উজ্জ্বল রহিবে ত্রিভুবন ।।
সাধু সন্ন্যাসিরে রক্ষা কর মতিমান ।
শ্রীরামের প্রিয় তুমি অতি গুনবান ।।
অষ্টসিদ্ধি নব সিদ্ধি যাহা কিছু রয় ।
সকলই সিদ্ধ হয় তোমার কৃপায় ।।
রাম রসায়ন আছে তব নিকটেই ।
শ্রীরামের দাস হয়ে রয়েছ সদাই ।।
তোমার ভজন কৈলে রাম কে পাইবে ।
জনমে জনমে তার দুঃখ ঘুচে যাবে ।।
অন্তকালে পাবে সেই রামের চরণ ।
এই সার কথা সব শুন ভক্তগন ।
সব ছারি বল সবে জয় হনুমান ।।
হনুমন্ত সর্ব সুখ করিবে প্রদান ।
সর্ব দুঃখ দূরে যাবে সঙ্কট কাটিবে ।।
যেইজন হনুমন্ত স্মরণ করিবে ।
জয় জয় জয় জয় হনুমান গোঁসাই ।।
তব কৃপা ভিন্ন আর কোন গতি নাই ।
যেই জন শতবার ইহা পাঠ করে ।
সকল অশান্তি তার চলে যায় দূরে ।।
হনুমান চলিশা যে করে পঠন ।
সর্বকাজে সিদ্ধি লাভ করে সেই জন ।।
তুলসীদাস সর্বদাই শ্রী হরির দাস ।
মনের মন্দিরে প্রভু কর সদা বাস ।।
ত্রিপদী
পবন নন্দন সঙ্কট হরণ
মঙ্গল মুরতি রুপ ।
শ্রী রাম লক্ষ্মণ জানকী রঞ্জন
তুমি হৃদয়ে ভুপ
পবন নন্দন প্রবল বিক্রম
রাম অনুগত অতি ,
চালিশা হেথায় , সমাপন হয় ,
পদে থাকে যেন মতি ।
হনুমান চালিশা
সঙ্কটমোচন শ্রীহনুমানষ্টক
জয় জয় মহাবীর হনুমান জয়।
ভক্তি শিক্ষা করি প্রভু তোমার কৃপায়।।
বাল্যকালে দিবাকরে করিলে ভক্ষণ।
তাহে অন্ধকার হৈল এই ত্রিভুবন।।
ত্রাসেতে ত্রিলোক সব কাঁপে থর থরে।
কেনো বা এমন হৈল সবে চিন্তা করে।।
দেবগণ আসি তোমা মিনতি করিলে।
রবি ছাড়ি জগতের কষ্ট নিবারিলে।।
কেহ জানিত না কপি নামটি তোমার।
সঙ্কট মোচন নাম হয় যে তোমার।। ১।।
কলির ত্রাস যে তুমি গিরি বাসকারী।
জন্মাবধি প্রভু তোমা সন্ন্যাসী নেহারি।।
সহসা মহামুনি তোমা শাপ দিলে।
কি জানি কি বিচার তুমি করেছিলে।।
পরম দয়াল তুমি জানে সর্বজন।
এ দাসের দুঃখ তুমি কর নিবারণ।।২।।
অঙ্গদেরে সঙ্গে লয়ে সীতা অন্বেষণে।
সন্ধান করিলে তুমি ফিরি বনে বনে।।
পাহাড় পর্বতে তুমি ঘুরিয়া ঘুরিয়া।
মহাসাগরের তীরে রহিলে বসিয়া।।
বানরগণেরে তুমি দিলে আশ্বাসন।
কৃপা করি কর মোর সঙ্কট মোচন।।৩।।
জয় রাম বলি তুমি এক লস্ফ দিলে।
আকাশ পথেতে তুমি লঙ্কায় চলিলে।।
শেষে লঙ্কা রাজ্যে গিয়া দিলে দরশন।
করিতে লাগিলে তুমি সীতা অন্বেষণ।।
অশোক কাননে সীতা পাইলে দেখিতে।
আমারে রক্ষহ তুমি এই সঙ্কটেতে।।
রামের অঙ্গুরী দিয়া জানকীর করে।
প্রণাম করিয়া দাঁড়াইলে এক ধারে।।
চেড়ীগণ মুখে রাবণ পাইল শুনিতে।
দূতগণে পাঠাইল বাঁধিয়া অানিতে।।
সূক্ষ্ম দেহে মহাবীর তুমি দিলে ধরা।
আমার সঙ্কট প্রভু দূর কর ত্বরা।।৫।।
অতঃপর বিরাট রূপ করিলে ধারণ।
যত বস্ত্র ছিল ল্যাজে বাঁধে দূতগণ।।
তাহে অগ্নি জ্বালাইল রাবণ অাদেশে।
তুমি জয় রাম বলি উঠিলে অাকাশে।।
সে আগুনে সারা লঙ্কা করিলে দাহন।
এ দাসের কর প্রভু সঙ্কট মোচন।।৬।।
অশোক কাননে তুমি এলে পুনরায়।
লঙ্কা দগ্ধ এ সংবাদ জানালে সীতায়।।
শুনিয়া জনকসুতা অানন্দিত হৈল।
বর দিয়া তোমার অগ্নি জ্বালা নিবারিল।।
আম্রকুঞ্জে ঢুকি সব কৈলে খান খান।
মোরে তুমি এ সঙ্কটে কর পরিত্রাণ।।৭।।
সীতার সন্ধান লয়ে ফিরিয়া অাসিলে।
শ্রীরামের শ্রীচরণে সকলি জানালে।।
অতঃপর করা হলো সাগর বন্ধন।
লঙ্কাপুরী প্রবেশিলে লয়ে সৈন্যগণ।।
মৃত সঞ্জীবনী আনি লক্ষ্মণে বাচাও।
কৃপা করি এ দাসের সঙ্কট ঘুচাও।।৮।।
জয় জয় মহাবীর হনুমান জয়।
ভক্তিরূপ শিক্ষা দিলে জগতে সবায়।।
জয় জয় বজরঙ্গী চির ধন্য তুমি।
তোমার চরণে সদা প্রণত যে অামি।।
তুমি হও শ্রেষ্ঠ ভক্ত বিশ্ব চরাচরে।
রামরূপ দেখাইলে হৃদয় মাঝারে।।
নিজ বক্ষ নিজে তুমি করি বিদারণ।
তার মাঝে রামরূপ করালে দর্শন।।
হনুমানাষ্টক হেথা সমাপ্ত হইল।
জয় রাম জয় হনুমান ভক্তগণ বল।।
আরো জানুন ঃ হিন্দু ধর্মের প্রবর্তক কে ছিলেন ?
দোহা
শ্রী গুরু চরণ সরোজ রজ নিজমন মুকুর সুধারি ।
বরণৌ রঘুবর বিমলযশ জো দাযক ফলচারি।
বুদ্ধিহীন তনুজানিকৈ সুমিরৌ পবন কুমার ।
বল বুদ্ধি বিদ্যা দেহু মোহি হরহু কলেশ বিকার॥
ধ্যান
গোষ্পদীকৃত বারাশিং মশকীকৃত রাক্ষসম্ ।
রামাযণ মহামালা রত্নং বংদে-(অ)নিলাত্মজম।
যত্র যত্র রঘুনাথ কীর্তনং তত্র তত্র কৃতমস্তকাংজলিম ।
ভাষ্পবারি পরিপূর্ণ লোচনং মারুতিং নমত রাক্ষসাংতকম।
চৌপাঈ
জয় হনুমান জ্ঞান গুণ সাগর | জয় কপীশ তিহু লোক উজাগর ||
রামদূত অতুলিত বলধামা | অংজনি পুত্র পবনসুত নামা ||
মহাবীর বিক্রম বজরঙ্গী | কুমতি নিবার সুমতি কে সঙ্গী ||
কংচন বরণ বিরাজ সুবেশা | কানন কুংডল কুংচিত কেশা ||
হাথবজ্র ঔ ধ্বজা বিরাজৈ | কাংথে মূংজ জনেবূ সাজৈ ||
শংকর সুবন কেসরী নন্দন | তেজ প্রতাপ মহাজগ বন্দন ||
বিদ্য়াবান গুণী অতি চাতুর | রাম কাজ করিবে কো আতুর ||
প্রভু চরিত্র সুনিবে কো রসিয়া | রামলখন সীতা মন বসিয়া ||
সূক্ষ্ম রূপধরি সিয়হি দিখাবা | বিকট রূপধরি লংক জরাবা ||
ভীম রূপধরি অসুর সংহারে | রামচংদ্র কে কাজ সংবারে ||
লায় সংজীবন লখন জিয়ায়ে | শ্রী রঘুবীর হরষি উরলায়ে ||
রঘুপতি কীন্হী বহুত বডায়ী | তুম মম প্রিয় ভরতহি সম ভায়ী ||
সহস বদন তুম্হরো য়শগাবৈ | অস কহি শ্রীপতি কণ্ঠ লগাবৈ ||
সনকাদিক ব্রহ্মাদি মুনীশা | নারদ শারদ সহিত অহীশা ||
য়ম কুবের দিগপাল জহাং তে | কবি কোবিদ কহি সকে কহাং তে ||
তুম উপকার সুগ্রীবহি কীন্হা | রাম মিলায় রাজপদ দীন্হা ||
তুম্হরো মন্ত্র বিভীষণ মানা | লংকেশ্বর ভয়ে সব জগ জানা ||
য়ুগ সহস্র য়োজন পর ভানূ | লীল্য়ো তাহি মধুর ফল জানূ ||
প্রভু মুদ্রিকা মেলি মুখ মাহী | জলধি লাংঘি গয়ে অচরজ নাহী ||
দুর্গম কাজ জগত কে জেতে | সুগম অনুগ্রহ তুম্হরে তেতে ||
রাম দুআরে তুম রখবারে | হোত ন আজ্ঞা বিনু পৈসারে ||
সব সুখ লহৈ তুম্হারী শরণা | তুম রক্ষক কাহূ কো ডর না ||
আপন তেজ তুম্হারো আপৈ | তীনোং লোক হাংক তে কাংপৈ ||
ভূত পিশাচ নিকট নহি আবৈ | মহবীর জব নাম সুনাবৈ ||
নাসৈ রোগ হরৈ সব পীরা | জপত নিরংতর হনুমত বীরা ||
সংকট সেং হনুমান ছুডাবৈ | মন ক্রম বচন ধ্য়ান জো লাবৈ ||
সব পর রাম তপস্বী রাজা | তিনকে কাজ সকল তুম সাজা ||
ঔর মনোরধ জো কোয়ি লাবৈ | তাসু অমিত জীবন ফল পাবৈ ||
চারো য়ুগ পরিতাপ তুম্হারা | হৈ পরসিদ্ধ জগত উজিয়ারা ||
সাধু সন্ত কে তুম রখবারে | অসুর নিকন্দন রাম দুলারে ||
অষ্ঠসিদ্ধি নব নিধি কে দাতা | অস বর দীন্হ জানকী মাতা ||
রাম রসায়ন তুম্হারে পাসা | সাদ রহো রঘুপতি কে দাসা ||
তুম্হরে ভজন রামকো পাবৈ | জন্ম জন্ম কে দুখ বিসরাবৈ ||
অংত কাল রঘুবর পুরজায়ী | জহাং জন্ম হরিভক্ত কহায়ী ||
ঔর দেবতা চিত্ত ন ধরয়ী | হনুমত সেয়ি সর্ব সুখ করয়ী ||
সংকট কটৈ মিটৈ সব পীরা | জো সুমিরৈ হনুমত বল বীরা ||
জৈ জৈ জৈ হনুমান গোসায়ী | কৃপা করো গুরুদেব কী নায়ী ||
জো শত বার পাঠ কর কোয়ী | ছূটহি বন্দি মহা সুখ হোয়ী ||
জো য়হ পডৈ হনুমান চালীসা | হোয় সিদ্ধি সাখী গৌরীশা ||
তুলসীদাস সদা হরি চেরা | কীজৈ নাথ হৃদয় মহ ডেরা ||
দোহা
পবন তনয় সঙ্কট হরণ – মঙ্গল মূরতি রূপ
রাম লখন সীতা সহিত – হৃদয় বসহু সুরভূপ
হনুমান মূলা মন্ত্র
"ওম হানুমাতে নমহ"।
হনুমান বিজ মন্ত্র
"আম ইম ভ্রিম হনুমাতে শ্রী রাম দোত্যায় নমহ"
হনুমান গায়েত্রী মন্ত্র
"ওম অঞ্জনিয়া বিদমাহে বায়ুপুত্রায় ধিমাহে। তানো হানুমাত প্রাচোদায়াৎ।"
অঞ্জনি মন্ত্র
"ওম শ্রী বজ্রধিয়া রামাভক্তায় বায়ুপুত্রায় নমস্তুতে।"
মানোজাভাম মারুতাৎতুল্যিয়াভেগম মন্ত্র:
"মানোজাভাম মারুতাৎতুল্যিয়াভেগম জিতেন্দ্রিয়াম বুদ্ধিমাতাম বিরষ্টাম।
ভাতাৎমাজাম বানারাইউথামুকিয়াম শ্রী রামাদুত্তাম শারানাম প্রপাদ্যিয়া"
ভক্ত হনুমান মন্ত্র
"অঞ্জনি গর্ভা সামভূতা কাপি ইন্দ্র সসিভ উত্তম।
রামা প্রিয় নামাস তুভিয়াম হানুমান রাক্সা সর্বদা।"
হনুমান মন্ত্র
"হং হনুমাতে রুদ্রাৎমাকিয়া হাং ফট",
হনুমান ভগবত মন্ত্র
"ওম নমো ভগবতে অঞ্জনিয়া মহাবলায় সয়া হা।"