মন্দিরে কুরআন রাখতে গিয়ে ধরা খেলো এক মুসলিম
কুমিল্লার নানুয়াদীঘির পাড়ের কথা হয়তো আমরা ভুলতে বসেছি । জীবনের স্মৃতির পাতায় অনেক প্রীতিকর ঘটনা যেমন জমা হয়, তেমনি অপ্রীতিকর ঘটনার সংখ্যাও কম নয় । সব ঘটনা মনে থাকে না, আবার সব ঘটনা কে মনে রাখা যায় না । কিন্তু নানুয়া দিঘীর পাড়ের সেই শারদীয় দুর্গোৎসব ? যা নারকীয় উন্মাদনায় শেষ হয়েছিল ?
নানুয়া দিঘীর পাড়ে বসবাসরত হিন্দু ধর্মাবলম্বীসহ দেশের অন্যান্য স্থানের একই সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষ সেদিন যে ধর্ম অবমাননার নামে যে তান্ডব দেখেছিল, তা অতি সহজে ভুলে যাওয়ার নয় । সে ঘটনায় দেশের প্রায় ৩০ হতে ৩২ জেলায় এর উত্তাপ লেগেছিল । ঘটনার সূত্রপাত শারদীয় দুর্গোৎসবের অষ্টমী পূজার রাতে মন্দিরে হনুমান মূর্তির পায়ের নিচে কোরআন শরীফ রাখাকে কেন্দ্র করে । সেদিন কোরআন অবমাননায় সারা দেশে রক্তাক্ত শারদের হোলিখেলা চলেছিল ।
পদ্মা মেঘনায় অনেক জল গড়ানোর পরে জানা গেল অপবিত্র মন্দিরে পবিত্র কোরআন শরীফ রেখে ধর্ম অবমাননাকারী জনৈক ইকবাল একজন পাগল । আজও জানা গেল না সেদিনের সেই লোমহর্ষক ঘটনার পরিকল্পনাকারী পাগল ইকবালের মোটিভটা কি ছিল ? সে কি একাই এই কর্মকাণ্ডে জড়িত, নাকি এর নীল নক্সায় পর্দার আড়ালে কেউ ছিল ? থাকলে তার উদ্দেশ্য বা কি ছিল ? মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন হলে উত্তর টা অজানাই রয়ে গেল ।
সেদিনের সেই ঘটনার উত্তরটা জানা গেলে হয়তো ভবিষ্যতে আর কোন ইকবালের জন্ম নাও হতে পারত । নাও হতে পারত আর কোন আনন্দের উৎসবে রক্তের হোলিখেলা । কিন্তু না এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা থামেনি, থামানো যায়নি ।
এখানেঃ হিন্দু ধর্মের কুইজ প্রতিযোগিতা
নতুন ঘটনার স্থান পটুয়াখালী জেলার বাউফলে । গত ২৭ শে এপ্রিল উপজেলার বগা ইউনিয়নের উত্তর পাল পাড়া গ্রামের কালী মাতা মন্দিরে রাত আনুমানিক ৩ ঘটিকার সময়ে মোঃ ইদ্রিস আলী (৫৫) নামে জনৈক ব্যক্তি কোরআন রেখে পালানোর সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে । পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় তাকে থানায় সোপর্দ করা হয় ।
এতে দেশ বড় রকমের একটি সাম্প্রদায়িক হামলা হতে রক্ষা পেল এ কথা বলার সময় না আসলেও বড় রকমের একটি সাম্প্রদায়িক চক্রান্ত নস্যাৎ করা গেল এ কথা জোর দিয়ে বলাই যায় । ধন্যবাদ পাল পাড়ার অধিবাসীদের । যারা শুধু নিজেদেরই বাঁচিয়েছে তাই নয়, সারা দেশের মঙ্গল করেছে । এখন দেখার বিষয় ইকবালের মতো মোঃ ইদ্রিস আলী ও পাগলের খাতায় যেন নথিভুক্ত না হয়? তাহলে এ খাতায় পাগলের তালিকা শুধু দীর্ঘ হতে দীর্ঘতরই হবে ।
কুমিল্লার নানুয়াদীঘির পাড়ের কথা হয়তো আমরা ভুলতে বসেছি । জীবনের স্মৃতির পাতায় অনেক প্রীতিকর ঘটনা যেমন জমা হয়, তেমনি অপ্রীতিকর ঘটনার সংখ্যাও কম নয় । সব ঘটনা মনে থাকে না,আবার সব ঘটনা কে মনে রাখা যায় না । কিন্তু নানুয়া দিঘীর পাড়ের সেই শারদীয় দুর্গোৎসব ? যা নারকীয় উন্মাদনায় শেষ হয়েছিল ?
এখানেঃ কলিযুগ সম্পর্কে শ্রীকৃষ্ণের করা ভবিষ্যৎবাণী, যা এখন সত্য প্রমাণিত হচ্ছে !
নানুয়া দিঘীর পাড়ে বসবাসরত হিন্দু ধর্মাবলম্বীসহ দেশের অন্যান্য স্থানের একই সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষ সেদিন যে ধর্ম অবমাননার নামে যে তান্ডব দেখেছিল, তা অতি সহজে ভুলে যাওয়ার নয় । সে ঘটনায় দেশের প্রায় ৩০ হতে ৩২ জেলায় এর উত্তাপ লেগেছিল । ঘটনার সূত্রপাত শারদীয় দুর্গোৎসবের অষ্টমী পূজার রাতে মন্দিরে হনুমান মূর্তির পায়ের নিচে কোরআন শরীফ রাখাকে কেন্দ্র করে । সেদিন কোরআন অবমাননায় সারা দেশে রক্তাক্ত শারদের হোলিখেলা চলেছিল ।
পদ্মা মেঘনায় অনেক জল গড়ানোর পরে জানা গেল অপবিত্র মন্দিরে পবিত্র কোরআন শরীফ রেখে ধর্ম অবমাননাকারী জনৈক ইকবাল একজন পাগল । আজও জানা গেল না সেদিনের সেই লোমহর্ষক ঘটনার পরিকল্পনাকারী পাগল ইকবালের মোটিভটা কি ছিল ? সে কি একাই এই কর্মকাণ্ডে জড়িত, নাকি এর নীল নক্সায় পর্দার আড়ালে কেউ ছিল ? থাকলে তার উদ্দেশ্য বা কি ছিল ? মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন হলে উত্তর টা অজানাই রয়ে গেল ।
সেদিনের সেই ঘটনার উত্তরটা জানা গেলে হয়তো ভবিষ্যতে আর কোন ইকবালের জন্ম নাও হতে পারত । নাও হতে পারত আর কোন আনন্দের উৎসবে রক্তের হোলিখেলা । কিন্তু না এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা থামেনি, থামানো যায়নি ।
এখানেঃ বাগেরহাটে রাতের আধারে হিন্দু এলাকায় দুর্বৃত্তদের অগ্নিসংযোগ
নতুন ঘটনার স্থান পটুয়াখালী জেলার বাউফলে । গত ২৭ শে এপ্রিল উপজেলার বগা ইউনিয়নের উত্তর পাল পাড়া গ্রামের কালী মাতা মন্দিরে রাত আনুমানিক ৩ ঘটিকার সময়ে মোঃ ইদ্রিস আলী (৫৫) নামে জনৈক ব্যক্তি কোরআন রেখে পালানোর সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে । পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় তাকে থানায় সোপর্দ করা হয় ।
এতে দেশ বড় রকমের একটি সাম্প্রদায়িক হামলা হতে রক্ষা পেল এ কথা বলার সময় না আসলেও বড় রকমের একটি সাম্প্রদায়িক চক্রান্ত নস্যাৎ করা গেল এ কথা জোর দিয়ে বলাই যায় । ধন্যবাদ পাল পাড়ার অধিবাসীদের । যারা শুধু নিজেদেরই বাঁচিয়েছে তাই নয়, সারা দেশের মঙ্গল করেছে । এখন দেখার বিষয় ইকবালের মতো মোঃ ইদ্রিস আলী ও পাগলের খাতায় যেন নথিভুক্ত না হয়? তাহলে এ খাতায় পাগলের তালিকা শুধু দীর্ঘ হতে দীর্ঘতরই হবে ।
👍👍👍👍
ReplyDelete