নবী মুহাম্মদের চাচা উমর-বিন-হাসনাব কর্তৃক মহাদেবের স্তব এবং ভারতের প্রশংসা
বর্তমান তুরস্কের ইস্তানবুল শহরে মাকতেব এ সুলতানিয়া নামের একটি গ্রন্থাগার আছে, যেখানে পশ্চিম এশিয়ার বহু প্রাচীন এবং অতি দুর্লভ পুঁথি সংরক্ষণ করা আছে ।
এরকম একটি পুঁথির নাম সায়র-উল-উকুল । এই গ্রন্থে প্রাক ইসলামী আরবীয় কবিদের রচিত অনেক কবিতা স্থান পেয়েছে ।
যারা রেফারেন্স চেয়েছেন তারা এই লিংক থেলে সায়র-উল-উকুল বইটির pdf ডাউনলোড করে নিতে পারেন ।
(getButton) #text=(Download) #icon=(download) #color=(#1bc517)
এই গ্রন্থে নবী মুহাম্মদের এক চাচা উমর-বিন-হাসনাম এর একটি কবিতা আছে । এই কবিতাটি একবার মক্কার নিকটবর্তী ওকাজের মেলায় শ্রেষ্ঠ কবিতার স্থান পেয়েছিল । কবিতার প্রথম ছয় লাইন :
ওয়া আহলোলাহা আজাহু আর্মিমান মহাদেব ও,
মানাজেল ইলামুদ্দিনে মিনজুম ওয়া সয়াত্তারু,
ওয়া সাহাবি কেয়ম ফিম কামিল হিন্দে ইয়োমান,
ওয়া ইয়াকুলুন লাতাহাজান ফৈন্নাক তারাজ্জারু ।
মায়া সেয়ারে আখলাকান হাসনান কুল্লাহুম,
নাজমুন অজ্জাত্ সুম গবুল হিন্দু ।
সরলার্থ :
যদি কেউ একবারও শ্রদ্ধাভরে মহাদেবের পূজা করে, তাহলে সে ন্যায় ও আধ্যাত্মিকতাএ চরম শিখরে পৌছে যেতে পারে ।
হে প্রভু, তুমি আমার জীবন নিয়ে নাও এবং বদলে আমার এই প্রার্থনা পূরণ কর যে, আমি অন্তত পক্ষে একবারের জন্যও হিন্দে (ভারতে) যেতে পারি এবং সেখানকার আধ্যাত্মিকতার পবিত্র পরিবেশে নিজেকে বিলিয়ে দিতে পারি । কারন ভারতে তীর্থ করার ফলে মানুষ অনেক মহৎ কাজ করার পুণ্য অর্জন করে এবং সেখানকার শিক্ষকদের স্পর্শে জীবন সার্থক করতে পারে ।
নবী মুহাম্মদের জন্মের আগে আরবে যে মহাদেবের পূজাই হতো এই তার আরেকটি প্রমাণ !!!
আরও পড়ুন : অশৌচ কত প্রকার ও কি কি ?
Hare Krishna
ReplyDeleteHare Krishna
Deleteসোর্স?
ReplyDeleteরাধেশ্যাম ব্রহ্মপচারীর লেখা "এক নজরে ইসলাম"
Delete